দূরত্ব নিয়ে উক্তি, দূরত্ব নিয়ে সেরা বাণী

দূরত্ব নিয়ে উক্তি, দূরত্ব নিয়ে বাণী :

১। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দূরত্ব কোনটি জানো? নাহ, জীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত, উত্তরটা সঠিক নয়। সবচেয়ে বড় দূরত্ব হলো যখন আমি তোমার সামনে থাকি, কিন্তু তুমি জানো না যে আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২। দূরে থেকে মানুষকে যত আপনই মনে হোক না কেন কাছে এলে তা আর থাকে না।
-রেদোয়ান মাসুদ
৩। অতিদূর পরপারে গাঢ় নীল রেখার মতো বিদেশের আভাস দেখা যায়– সেখান হইতে রাগ-দ্বেষের দ্বন্দ্বকোলাহল সমুদ্র পার হইয়া আসিতে পারে না।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪। অথচ এই মাধবীই বলতো প্রায়ই বলতো স্মৃতি বলে কোনো কিছুই আমি বিশ্বাস করি না।
– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৫। পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না।
-রেদোয়ান মাসুদ
৬। দুরত্ব জানে শুধু একদিন খুব বেশি নিকটে ছিলাম।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
০৭। কথার আঘাতে মানুষ যতটুকু কষ্ট পায় তার চেয়ে কথা না বলাতে হাজারগুণ বেশি কষ্ট পায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৮। দূরত্ব সম্পর্কে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিষয় হল আপনি জানেন না যে তারা আপনাকে স্মরণে রাখবে নাকি আপনাকে ভুলে যাবে।
– নিকোলাস স্পার্কস (দূরত্ব নিয়ে উক্তি)
০৯। পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না।
-রেদোয়ান মাসুদ
১০। কাউকে মিস করা তাদের ভালবাসার একটি অংশ। যদি আপনি কখনও আলাদা না হন, আপনি কখনই জানতে পারবেন না যে আপনার ভালবাসা কতটা শক্তিশালী।
– শানোন এ থম্পসন

অনুপ্রেরণামূলক ১০০ উক্তি, যা আপনার জীবনকে বদলে দেবে

অনুপ্রেরণামূলক উক্তি, অনুপ্রেরণামূলক বাণী, প্রেরণামূলক বাণী, প্রেরণামূলক উক্তি : অনুপ্রেরণামূলক উক্তি বা অনুপ্রেরণামূলক বাণী মানুষের জীবন চলার পথে প্রেরণা যোগায়। মানুষ সব সময়ই কোনো না কোনো বিষয়ে হতাশায় ভুগে। হতাশার সময় মানুষ নিজকে ভুলে যায়, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। আর এর জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি বই পড়া, যে বই আপনাকে অনুপ্রেরণা দিতে পারে বা ভিতরকে জাগ্রত করতে পারে। মানুষ অনেক কিছুই বুঝে কিন্তু সেই বুঝ তার জীবনকে সব সময় ধাক্কা দিতে পারে না। আর এই ক্ষেত্রে প্রয়োজন অনুপ্রেরণামূলক উক্তি বা অনুপ্রেরণামূলক বাণী পড়া। হয়তো কোনো একটি বাণী বা উক্তি একজন মানুষকে ধাক্কা দিতে পারে তার বিবেক বা মনকে জাগ্রত করে ফেলতে পারে। আর তাতেই হয়তো এসে যেতে পারে সাফল্য। তবে অনুপ্রেরণা মূলক বাণী বা অনুপ্রেরণা মূলক উক্তি পড়লেই হবে না। উক্তি থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করতে হবে। মোটকথা কাজ বা পরিশ্রম ছাড়া কেউ উন্নতি করতে পারে না। তাই সবার উচিত অনুপ্রেরণামূলক উক্তি পড়ে সেই অনুযায়ী কাজ করা। অনুপ্রেরণামূলক উক্তি , অনুপ্রেরণামূলক বাণী:

১। আপনি যদি গরীব হয়ে জন্ম নেন তাহলে এটা আপনার দোষ নয়, কিন্তু যদি গরীব থেকেই মারা যান তবে সেটা আপনার দোষ।
– বিল গেটস
২। ব্যর্থ হওয়া মানে হেরে যাওয়া নয়, ব্যর্থতা নতুন করে আবার শুরু করার প্রেরণা। হাল ছেড়ে দেওয়া মানেই হেরে যাওয়া।
– অ্যানোনিমাস
৩। মেধা থাকলেই তাকে মেধাবী বলা যায় না, মেধাবী হলো সে-ই যার মেধা না থাকা সত্ত্বেও চেষ্টা দিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
৪। আপনি যে নতুন একটি কাজ হাতে নিয়েছেন তার উপর ভিত্তি করেই সত্যিকারের সিদ্ধান্তের মাপকাঠি ধরা হয়। যদি হাতে কোন কাজ না থাকে, তাহলে আপনি এখনও আপনার সত্যিকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেননি।
-টনি রবিনস
৫।জীবন চলার পথে বাঁধা আসতেই পারে তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। যেখানে বাঁধা আসবে সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে।
-রেদোয়ান মাসুদ

৬। একজন গড়পড়তার মানুষ কথা বলে। একজন ভাল মানুষ ব্যাখ্যা করে। একজন উর্ধ্বতন মানুষ কাজ করে দেখায়। একজন সেরা মানুষ অন্যদেরকে প্রেরণা যোগায় যাতে তারা নিজেরাই কাজকে নিজের মত করে দেখতে পারে।
-হার্ভি ম্যাকে
৭। আপনার দর্শন ও স্বপ্নকে নিজের সন্তানের মত লালন করুন কারণ এগুলোই আপনার চূড়ান্ত অর্জনের প্রতিচিত্র হয়ে উঠবে।
-নেপোলিয়ন হিল
৮। পৃথিবীতে কোনো মেয়েই ছয়টা গাড়ীর মালিক ছেড়ে সিক্স প্যাক ওয়ালা ছেলেদের সাথে যাবে না, তাই জিমে যাওয়া বন্ধ করে কাজে যাও
– রবার্ট মুগাবে
৯। একবার পরীক্ষায় কয়েকটা বিষয়ে আমি ফেল করেছিলাম কিন্তু আমার বন্ধু সব বিষয়েই পাশ করে। এখন সে মাইক্রোসফটের একজন ইঞ্জিনিয়ার আর আমি মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা।
– বিল গেটস
১০। নিজের শরীরের যত্ন নিন। কারণ এটাই আপনার একমাত্র থাকার জায়গা।
-জিম রন
১১। আপনি জীবনে যা চান তা আপনি পেতে পারেন যদি আপনি অন্যদেরকে তাদের চাওয়া নিশ্চিত করতে সাহায্য করে থাকেন।
-জিগ জিগলার
১২। যতবার আমি ব্যর্থ হই এবং চেষ্টা চালিয়ে যাই তার উপর সরাসরি নির্ভর করে আমি কতবার সফল হতে পারব।
-টম হপকিন্স
১৩। কেউ সম্পূর্ণ আপনার মতো হবে না একইভাবে আপনিও কারো মতো হবেন না, দুজনের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য থাকবেই আর এই পার্থক্যটুকুই হলো ধৈর্য।
– রেদোয়ান মাসুদ
১৪। যদি আমাকে একটি সমস্যা সমাধানের জন্য এক ঘন্টা বেঁধে দেয়া হয়, আমি ৫৫ মিনিট সমস্যাটা নিয়ে চিন্তা করি এবং বাকি ৫ মিনিট সমাধানটা নিয়ে চিন্তা করি
– অ্যালবার্ট আইনস্টাইন
১৫। দুঃসময়ের অন্ধকার কখনো কখনো আমাদের জীবনের সবচেয়ে উজ্জ্বল মুহূর্তটির দ্বার খুলে দেয়।
– অ্যানোনিমাস
১৬। কখনো হাল ছেড়ে দিও না! এখনকার এই দাঁতে দাঁত চেপে করা কষ্টগুলো তোমাকে বিজয়ীর খেতাব দেবে সারাজীবনের জন্য।
-Muhammad Ali
১৭। যদি আপনি আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না জানেন, তাহলে আপনার অবস্থা আক্রমণ হওয়ার উপক্রম একটি অসহায় প্রাচীরহীন শহরের মত।
-বুক অফ প্রোভার্বস

১৮। প্রত্যেকের জীবনের একটা গল্প আছে। অতীতে ফিরে গিয়ে গল্পের শুরুটা কখনো পরিবর্তন করা সম্ভব নয়, কিন্তু কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তুমি গল্পের শেষটা চাইলেই নতুন করে সাজিয়ে তুলতে পারো।
-Chico Xavier
১৯। কখনো ভেঙে পড়ো না। পৃথিবীর যা কিছু হারিয়ে যায়, অন্য কোন রূপে সেটি ঠিকই আবার ফিরে আসে জীবনে।
-Rumi
২০। প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।
-রেদোয়ান মাসুদ
২১। জীবনটাকে নতুন করে আবিষ্কার করার জন্য কখনো কখনো সব ছেড়েছুড়ে হারিয়ে যেতে হয়!
-Erol Ozan
২২। সহজে জেতার আনন্দ কোথায়? বাধা যত বিশাল, বিজয়ের আনন্দও ততোই বাঁধভাঙ্গা!
-Pele
২৩। ভয় পাওয়ায় দোষের কিছু নেই। কিন্তু ভয় পেয়ে পড়ে থাকলে চলবে না, তোমাকে উঠে দাঁড়াতে হবে, ফাইট দিতে হবে, হেরে গেলে আবার নতুন উদ্যমে সব শুরু করার উদ্যম থাকতে হবে।
– অ্যানোনিমাস
২৪। পারিব না’ একথাটি বলিও না আর, কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার; পাঁচজনে পারে যাহা, তুমিও পারিবে তাহা, পার কি না পার কর যতন আবার একবার না পারিলে দেখ শতবার।
– কালীপ্রসন্ন ঘোষ
২৫। অভিজ্ঞতা- এই জিনিসটি কেউ কাউকে শেখাতে পারে না। তোমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে জ্ঞানী মানুষটি পরামর্শ দিতে পারেন, কিন্তু যতক্ষণ না নিজে অভিজ্ঞতাটি অর্জন করছো বিষয়টি তুমি সত্যিকার উপলব্ধি করতে পারবে না।
– অ্যানোনিমাস
২৬। মানুষের মন যেদিনই ক্লান্ত হয় সেদিনই তার মৃত্যু হয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
২৭। তুমি ভুল করছো এতে লজ্জার কিছু নেই। বারবার ভুল করা একটি জিনিসই প্রমাণ করে- তুমি হাল ছাড়োনি, তুমি চেষ্টা করে চলেছ।
– অ্যানোনিমাস
২৮। জীবনে আমি হাজার হাজার ভুল করেছি, হাজারবার হোঁচট খেয়েছি- এবং সেটি নিয়ে আমি গর্বিত! প্রত্যেকটি ভুল, প্রত্যেকবার হোঁচট খাওয়া আমাকে গড়ে তুলেছে আরো শক্তিশালী, আরো পরিণত করে।
-Drew Barrymore
২৯। নিজের থেকে বড় কিছু তৈরি করার জন্য আপনার মধ্যে সব সক্ষমতাই রয়েছে।
সেথ গডিন
৩০। স্বপ্ন দেখতে জানলে জীবনের কাঁটাগুলোও ধরা দেয় গোলাপ হয়ে।
-Theodore Zeldin
৩১। আমরা অনেকসময় ভুলে যাই একটু আন্তরিকতার ছোঁয়া, একটা প্রাঞ্জল হাসি, কিছু সুন্দর কথা, সুন্দর ব্যবহারের কী অসম্ভব ক্ষমতা রয়েছে একটা মানুষের জীবন বদলে দেওয়ার!
– অ্যানোনিমাস
৩২। স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ, ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে; স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরনের প্রত্যাশা, মানুষকে ঘুমাতে দেয় না।
– এ পি জে আব্দুল কালাম
৩৩। তুমি যখন সবাইকে ভালবাসতে শিখবে, সবার কল্যাণে কাজ করে যাবে- জীবনের প্রান্তিলগ্নে গিয়ে দেখবে মানুষের ভালবাসায় তুমি একদম আকণ্ঠ ডুবে আছো! বিশ্বাস করো এরচেয়ে পরিতৃপ্তি জীবনে আর কিছুতে হতে পারে না!
– অ্যানোনিমাস
৩৪। যে জীবনে কোনদিন ভুল মানুষের সাথে চলেনি সে কখনো শুদ্ধ হতে পারে না।
-রেদোয়ান মাসুদ
৩৫। পৃথিবীর সুন্দরতম জিনিসগুলো হাতে ছোঁয়া যায় না, চোখে দেখা যায় না, সেগুলো একমাত্র হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে হয়- ভালবাসা, দয়া, আন্তরিকতা।
-Helen Keller
৩৬। বাঁচার মতো বাঁচতে জানলে জীবনটা অসম্ভব রোমাঞ্চকর একটি অভিযান, আর একদম ঝুঁকিহীন জীবন সে তো মুরগির খোঁয়াড়ে ধুঁকে ধুঁকে টিকে থাকা।
– অ্যানোনিমাস
৩৭। যার নেশা আর পেশা মিলে যায় তার চেয়ে সৌভাগ্যবান আর কে হতে পারে?
– অ্যানোনিমাস
৩৮। তুমি যদি এখন থেকেই তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি করার পেছনে ছুটে না চলো, একদিন তোমাকে কাজ করতে হবে অন্যদের অধীনে- তাদের স্বপ্নগুলো সত্যি করার জন্য।
– অ্যানোনিমাস
৩৯। কী বলা হচ্ছে”, সেটি হৃদয়ে ধারণ করো, “কে বলছে” সেটি বিবেচ্য নয়। পথের ভিখারীও কখনো তোমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান পরামর্শ দিতে পারে।
– অ্যানোনিমাস
৪০। ব্যর্থতা মানে হচ্ছে ব্যর্থতা- কেন হয়েছে কার কারণে হয়েছে সেগুলো কেউ জানতে চাইবে না। তুমি ব্যর্থ হলে তার যন্ত্রণা তোমাকে একদম একাকী সইতে হবে, কেউ তোমার পাশে এসে দাঁড়াবে না। তাই কখনো অজুহাত বানাবে না, অন্যদের সুযোগ দেবে না তোমার জীবনটাকে নিয়ন্ত্রণ করার। জিততে তোমাকে হবেই!
– অ্যানোনিমাস
৪১। তিনটি অভ্যাস মানুষের কল্যাণ ডেকে আনে, আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি সন্তুষ্ট থাকা, বিপদের সময় দু’হাত তুলে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া যে কোনো সংকটে ধৈর্য ধারণ করা।
‘মন এবং জবান’কে নিয়ন্ত্রণ করে মানব জীবনের কৃতিত্ব লাভ করা।
-ইমাম গাজ্জালী
৪২। কারো ভুল হয়তো সংশোধন করা যায় কিন্তু কারো স্বভাব পরিবর্তন করা যায় না। তাই কারো স্বভাব পরিবর্তন করতে গিয়ে নিজের আত্মসম্মানকে বিসর্জন না দিয়ে বরং সেখান থেকে সরে আসাটাই হলো প্রকৃত ব্যক্তিত্বের পরিচয়।
– রেদোয়ান মাসুদ

৪৩। আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা যদি দুই পর্বতের নিচে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছে যাবে। আর আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয় নি, তা যদি দুই ঠোঁটের মাঝে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছবে না!
-ইমাম গাজ্জালী
৪৪। পৃথিবীটা হচ্ছে একটি আয়নার মতো- তুমি সবার সাথে যেমন ব্যবহার করবে যেমন মনোভাব পোষণ করবে ঠিক তেমনটাই ফিরে পাবে প্রতিদানে।
– অ্যানোনিমাস
৪৫। ১। আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪৬। ঘুমিয়েই কি কেটে যাবে একটি জীবন? জীবন হোক কর্মচাঞ্চল্যে ভরপুর, ছুটে চলার নিরন্তর অনুপ্রেরণা। বিশ্রাম নেওয়ার জন্য কবরের জীবন চিরকাল পড়ে রয়েছেই।
-হযরত আলী (রাঃ)
৪৭। তোমার মেধার ঘাটতি থাকতে পারে, কিন্তু তোমার চেয়ে বেশি পরিশ্রম অন্য কেউ করবে সেটি তো হতে দেওয়া যায় না- পরিশ্রম দিয়ে মেধার ঘাটতি অবশ্যই পুষিয়ে নেওয়া যায়, আমিই তার উদাহরণ!
-Derek Jeter
৪৮। তোমার জীবনটা কিন্তু একান্তই তোমার, তুমি কী হবে কী করবে সে ব্যাপারে অন্যরা পরামর্শ দিতে পারে কিন্তু তাদের ইচ্ছা তোমার উপর চাপিয়ে দেওয়ার কোন অধিকার নেই কারো। কাউকে সেই সুযোগ দিতে নেই কখনো।
– অ্যানোনিমাস
৪৯। জীবনে সবকিছু একবার হলেও চেষ্টা করে দেখা উচিত। স্রষ্টা প্রতিটি মানুষকে কিছু না কিছু ক্ষেত্রে অনুপম দক্ষতা দিয়ে পাঠিয়েছেন, তুমি সেটি কখনো জানতেও পারবে না যতদিন না তুমি সেটি চেষ্টা করে দেখছো।
– অ্যানোনিমাস
৫০। সাময়িক প্রয়োজন দীর্ঘ সময়ের দুঃখের কারণ।
– রেদোয়ান মাসুদ
৫১। তোমার স্বপ্ন আর তোমার মাঝে দাঁড়িয়ে আছে কেবল একটি জিনিস- সেটি হচ্ছে অজুহাত! যে মুহূর্ত থেকে তুমি নিজেকে অজুহাত দেখানো বন্ধ করে কাজ শুরু করবে সে মুহূর্ত থেকে তোমার স্বপ্ন আর স্বপ্ন থাকবে না- সেটি বাস্তবে রূপ নিতে শুরু করবে!
-Jordan Belfort

৫২। যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান বেশী, সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয়। কারণ, যে নদী যত গভীর তার বয়ে যাওয়ার শব্দ তত কম।
৫৩। একজন জ্ঞানী জানেন যে তিনি কী জানেন না। আর একজন মূর্খ নিজেকে সবসময় সবজান্তা মনে করে।
৫৪। জীবনটা উপভোগ করতে হয় প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে, প্রতিটি ছোট্ট ছোট্ট স্মৃতি আনন্দে উপলক্ষ্যে। যত বেশি হাসবে, যত কম অভিযোগ করবে, জীবনটা ততোই ভরে উঠবে সুখে, পরিতৃপ্তিতে।
– অ্যানোনিমাস
৫৫। আমরা খ্যাতিমান হতে চাই। কিন্তু খ্যাতির জন্যে নীরব সাধনা ও প্রয়োজনীয় কষ্ট স্বীকার করি না। ফলে সাধনাও হয় না, খ্যাতির শীর্ষেও পৌঁছতে পারি না।
৫৬। ব্যক্তিগত খেয়াল বা আবেগ আর জীবনের লক্ষ্যকে এক করে ফেলবেন না। লক্ষ্যকে যখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন তখন তা আপনাকে আবেগের ঊর্ধ্বে নিয়ে যাবে।
৫৭। সুযোগের সাথে জড়িত ঝুঁকি গ্রহনে সাহসী হোন।
৫৮। নিজের লক্ষ্য ও স্বপ্নকে আপনার আত্মার সন্তান হিসেবে লালন করুন, এগুলোই আপনার চূড়ান্ত সাফল্যের নকশা হবে
– নেপোলিওন হিল
৫৯। আমার অভিধানে “অসম্ভব” নামে কোন শব্দ নেই
– নেপোলিয়ন বোনাপার্ট
৬০। ‘সমস্যা’ শব্দটির পরিবর্তে ‘সম্ভাবনা’ শব্দটি বেশি ব্যবহার করুন।
৬১। শৃঙ্খলা জীবনকে সমৃদ্ধ করে। লোহা ও চুম্বকের রাসায়নিক উপাদান এক হলেও সুশৃঙ্খল আণবিক বিন্যাসের কারণে চুম্বকের রয়েছে আকর্ষণী শক্তি যা লোহার নেই।
৬২। শিক্ষার উচিত তাকে উদ্যোক্তা বা চাকরি সৃষ্টিকারী হতে প্রস্তুত করা, চাকরি খুঁজতে নয়। আমরা যদি তরুণদের চাকরি সৃষ্টিকারী হিসেবে গড়ে তুলতাম, তাহলে বেকারত্ব বলে কিছু থাকত না
– ড. মুহাম্মদ ইউনূস
৬৩। জীবনটাকে কখনই রসগোল্লা ভাববেন না, জীবনটা আসলে কাঁচা মরিচের মত। যত খাবেন ততই ঝাল। কিন্তু সব ধরনের ভিটামিন সমৃদ্ধ। তাই যত বেশি মানুষের সাথে চলবেন তত বেশিই আঘাত পাবেন। কিন্তু জীবনে বড় ধরণের শিক্ষা পাবেন, যা আপনাকে একসময় নিয়ে যাবে সাফল্যের চূড়ায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
৬৪। হতাশা একটি বিলাসিতা। হতাশার জায়গাটি আজ থেকে দখল করুক কাজ শেষের তৃপ্তিমাখা ক্লান্তি।
– অ্যানোনিমাস
আরও পড়ুনঃ দুঃখ সম্পর্কিত ৫০ টি বিখ্যাত উক্তি
৬৫। কর্মস্থলে প্রতিযোগীকে সবসময় শ্রদ্ধা করুন। শক্তিশালী প্রতিযোগী আপনার মেধার সর্বোত্তম বিকাশে অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে।
৬৬।একটা ভুল মানুষকে হয়তো অনেক কাঁদায়, কিন্তু মনে রাখতে হবে জীবনে এমন কিছু ভুল আছে যা ভবিষ্যতে হাজারটা ভুল থেকে বাচায়।
_ রেদোয়ান মাসুদ

৬৭। আপনার সময় নেই– এ অজুহাত গ্রহনযোগ্য নয়। কারণ সময় কোন কাজে ব্যয় করবেন তা নির্ধারণের অধিকার আপনার রয়েছে।
৬৮। আত্মকেন্দ্রিকতা ও ‘আমারটা আগে’ এ দৃষ্টিভঙ্গি জীবনকে এক ক্লান্তিকর বোঝায় পরিণত করে। আর বিনয়, সহানুভূতি ও উপকার যত ক্ষুদ্রই হোক জীবনকে প্রাণবন্ত ও হাস্যোজ্জ্বল করে তোলে।
৬৯। যে পুরুষ কখনো দুঃখকষ্ট ভোগ করেনি এবং পোড় খাওয়া মানুষ নয় মেয়েদের কাছে সে তেমন বাঞ্ছনীয় না । কারণ দুঃখকষ্ট পুরুষকে দরদি ও সহনশীল করে তোলে।
– ডেনিস রবিনস
৭০। মুক্ত বিশ্বাস হচ্ছে সকল সাফল্য, সকল অর্জনের ভিত্তি। বিশ্বাসই রোগ নিরাময় করে, মেধাকে বিকশিত করে, যোগ্যতাকে কাজে লাগায়, দক্ষতা সৃষ্টি করে। ব্যর্থতাকে সাফল্যে আর অশান্তিকে প্রশান্তিতে রূপান্তরিত করে।
৭১। সুন্দর প্রত্যাশা ও প্রত্যয় নিয়ে দিন শুরু করুন। ঘুম ভাঙতেই বলুন, শোকর আলহামদুলিল্লাহ/থ্যাঙ্কস গড বা প্রভু ধন্যবাদ, একটি নতুন দিনের জন্যে। দিনের সমাপ্তিও ঘটবে এইভাবে।
৭২। যা করতে পারবেন না বা করবেন না, সে ব্যাপারে বিনয়ের সাথে প্রথমেই ‘না’ বলুন।
৭৩। সাফল্যের মূলমন্ত্র হল যা আমরা ভয় পাই তার উপর নয় বরং আমরা যা চাই তার উপর আমাদের চেতন মনকে কেন্দ্রীভূত করা
– ব্রায়ান ট্রেসি
৭৪। আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব।
– এ পি জে আব্দুল কালাম
৭৫।জীবন মানে নিরন্তর ছুটে চলা.. পদে পদে বাধা-বিপত্তি, প্রতিকূলতায় রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত হওয়া, সে ক্ষত মুছে আবার প্রবল আগ্রাসে ঝাঁপিয়ে পড়া.. সংগ্রাম এবং সাফল্য – এই তো জীবন!
-Roy T. Bennett
৭৬। প্রতিটি কাজ করার আগে অন্তত একবার নিজেকে জিজ্ঞেস করুন কাজটি আপনি কেন করবেন।
৭৭। দৃঢ় বিশ্বাস, অনবরত প্রচেষ্টা এবং বিশ্বজয়ী প্রেম-জীবনযুদ্ধ এই হলো মানুষের হাতিয়ার
– আল্লামা ইকবাল
৭৮। বুদ্ধিমান সবসময় কথা বা কাজের আগে চিন্তা করে। আর বোকারা চিন্তা করে (পস্তায়) কাজের পরে।
৭৯। আপনি যা করছেন, যদি ভালোবাসেন এবং ওই কাজে সফলতার জন্য সবকিছু করতে ইচ্ছুক থাকেন, তাহলে সেটা হাতের নাগালে পৌঁছবে। কাজের পেছনে প্রতিটা মিনিটের মূল্যায়ন প্রয়োজন। ভাবুন আর ভাবুন; যে আসলেই আপনি কি নকশা অথবা তৈরি করতে চাচ্ছেন।
– স্টিভ ওজনিয়াক
৮০। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে ব্যর্থ হওয়ার একটি মাত্র উপায় আছে আর তা হল ঝুঁকি না নেওয়া
– মার্ক জাকারবার্গ
৮১। যে কোন সঙ্কটকে বিপদ না ভেবে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন।
৮২। কন্ঠকে নয়, শব্দকে ধরে তোলো | মনে রেখো- ঝড় নয়, বৃষ্টিতেই ফুল বেড়ে ওঠে
– জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি
৮৩। দায়িত্ব নিতে ভয় পাবেন না। তাহলেই নতুন কিছু শিখতে পারবেন।
৮৪। কাজে উদ্যোগী না হলে প্রতিটি কাজই অসম্ভব মনে হয়।
৮৫। বাকা পথে হাটলেও পথ হারাইও না, যে পথ তুমি হারিয়ে ফেলবে হয়তবা সে পথ আবার খুজে পাবে। কিন্তু যে সময়টুকু পিছনে ফেলে আসবে সে সময় কিন্তু আর ফিরে পাবে না।
-রেদোয়ান মাসুদ
৮৬। এই বিশ্বে স্থায়ী কিছুই না, এমনকি আমাদের সমস্যাগুলোও না
– চার্লি চ্যাপলিন
৮৭। দীর্ঘসূত্রিতা ও আলস্যকে প্রশ্রয় দেবেন না। যখন যা করা প্রয়োজন, তখনই তা করুন।
৮৮। ভিন্নভাবে চিন্তা করার ও উদ্ভাবনের সাহস থাকতে হবে, অপরিচিত পথে চলার ও অসম্ভব জিনিস আবিষ্কারের সাহস থাকতে হবে এবং সমস্যাকে জয় করে সফল হতে হবে। এ সকল মহানগুণের দ্বারা তরুণদের চালিত হতে হবে। তরুণ প্রজন্মের প্রতি এই আমার বার্তা।
– এ পি জে আব্দুল কালাম
৮৯। জেগে ওঠো, সচেতন হও এবং লক্ষ্যে না পৌঁছা পর্যন্ত থেমো না
– স্বামী বিবেকানন্দ
৯০। একটি কাজ না করার পেছনে হাজারটি অজুহাত দেখানো যায়, কিন্তু কাজটি করার জন্যে একটি কারণই যথেষ্ট।
৯১। জীবনে ব্যর্থতার প্রধান দুটি কারণ হচ্ছে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের অভাব।
৯২। সমস্যায় পড়লেই সমাধানের জন্যে উৎকন্ঠিত হবেন না। সমস্যাকে তার প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মধ্যে ছেড়ে দিন। প্রতিটি সমস্যার মধ্যেই নতুন সম্ভাবনা লুকিয়ে থাকে।
৯৩। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ৪ গ্লাস পানি পানের অভ্যাস করুন। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে, সহজে পেটের কোন পীড়া হবে না।
৯৪। যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না,
টা অন্যকে উপদেশ দিও না ।
-হজরত আলী (রা.)
৯৫। প্রো-একটিভ হোন। প্রো-একটিভ মানুষের প্রতি অন্যরা আকৃষ্ট হয়। রি-একটিভ ব্যক্তি সবসময়ই মানুষের বিতৃষ্ণার কারণ হয়।
৯৬। টিয়া পাখির মতো মুখস্ত করে বড় বড় সার্টিফিকেট অর্জন করে বড় বড় চাকরি পাওয়াকে শিক্ষা বলে না, শিক্ষা হচ্ছে সেটা যা একজন মানুষের ভিতরের কুশিক্ষাকে দূর করে সমাজের পরিবর্তনে এগিয়ে আসার উৎসাহ যোগায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
৯৭। রাগান্বিত অবস্থায় কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না।
৯৮। ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ, সাগর অতল।
– সংগৃহীত
৯৯। যার হারানোর কিছু নেই, তার ব্যাপারে সর্তক থাকুন।
১০০। সাহসী ও ঝুঁকি গ্রহনে উৎসাহী হোন। সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। পেছনের দিকে তাকালে দেখবেন, কাজ করে অনুতপ্ত হওয়ার চেয়ে যে সুযোগ আপনি হাতছাড়া করেছেন, তা নিয়েই অনুতপ্ত হচ্ছেন বেশি।
১০১। কান পেতে থাকুন। সুযোগ অনেক সময়ই দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দেয়।
১০২। কারও আশাকে নষ্ট করবেন না। হয়তো এই আশাই তার শেষ সম্বল।
১০৩। কোনো ঘটনার প্রেক্ষিতে সাথে সাথে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবেন না। একটু থামুন। লম্বা দম নিন। মনকে জিজ্ঞেস করুন,”এ মুহূর্তে আমার কি করণীয়?

১০৪।জীবনে অনেক বিষয় আছে যেগুলো তোমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে এবং সেগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোরও মানে হয়না, কারণ এর বাইরেও তোমার হাতে হাজার হাজার জিনিস রয়েছে যেগুলো তুমি বিজয় করতে পারো!
-Roy T. Bennett
১০৫। দাম্ভিক হওয়া সহজ, বিনয়ী হতে হলে প্রয়োজন অসাধারণ আত্মসম্মান এবং মানসিক শক্তিমত্তার।
– অ্যানোনিমাস

নারী নিয়ে উক্তি, নারী নিয়ে ১০৫ টি সেরা বাণী

নারী নিয়ে উক্তি , নারীকে নিয়ে বাণী , নারী সম্পর্কিত উক্তি : নারী  (Nari)হলেন পুরুষের বিপরীত শব্দ।  নারী বলতে সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক স্ত্রীমানুষ কে বোঝানে হয়। আর মেয়ে শব্দটি ব্যবহৃত হয় শিশু বা কিশোরীদের ক্ষেত্রে। আবার সামগ্রিকভাবে নারী জাতি বলতে সকল বয়সি স্ত্রীবাচক মানুষকেই বুঝানো হয়। নারী নিয়ে বাণী , নারীকে নিয়ে উক্তি ঃ

১। যে পুরুষ অসংশয়ে অকুণ্ঠিতভাবে নিজেকে প্রচার করিতে পারে, সেই সমর্থ পুরুষ সহজেই নারীর দৃষ্টি আর্কষণ করিতে পারে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২। নারী ভালোবাসার জন্য, জানার জন্য নয়। -অস্কার ওয়াইল্ড
৩। নারীর হৃদয় হলো এমন একটা যায়গা, যেখানে গেলে সকল পুরুষ নিজেকে হারিয়ে ফেলে। – রেদোয়ান মাসুদ
৪। সুন্দরী মেয়েদের হাতের লেখা সুন্দর হয়। এটা হল নিপাতনে সিদ্ধ। সুন্দরীরা মনে প্রাণে জানে তারা সুন্দর। তাদের চেষ্টাই থাকে তাদের ঘিরে যা থাকবে সবই সুন্দর হবে।- হুমায়ূন আহমেদ
৫। কোনকালে একা হয়নিকো জয়ী, পূরুষের তরবারি; প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়ালক্ষী নারী।-কাজী নজরুল ইসলাম
৬। অবাধ্য স্ত্রী যার, জীবন তার দুর্বিষহ। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৭। অতিরিক্ত স্বাধীনচেতা মেয়েগুলো ব্যক্তিগত জীবনে নিজেও সুখী হয় না, পরিবারকেও সুখী হতে দেয় না।
-রেদোয়ান মাসুদ
৮।মেয়েরা কখনও পুরুষের ভালো আচরণ বা ব্যবহার দেখে তাদের প্রতি দুর্বল হয় না, মেয়েরা দুর্বল হয় শুধুমাত্র পুরুষের অভিনয় দেখে। – রেদোয়ান মাসুদ
৯। নারী কভু নাহি চায় একা হতে কারো এরা দেবী, এরা লোভী যত পূজা পায় এরা চায় তত আরো ইহাদের অতিলোভী মন একজনে তৃপ্ত নয় এক পেয়ে সুখী নয় যাচে বহুজন। -কাজী নজরুল ইসলাম
১০। স্ত্রীলোকদিগের উপর যেমন কঠিন শাসন, পুরুষের উপর তেমন কিছু নেই। কথায় কিছু হয় না, ভ্রষ্ট পুরুষের কোন সামাজিক দণ্ড নেই। একজন স্ত্রী সতীত্ব সম্বন্ধে কোন দোষ করিলে সে আর মুখ দেখাইতে পারে না। -বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
১১। সুন্দরী মেয়েরা পারিবারিক জীবনে সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়, কারণ তাদের উপর বহু পুরুষের অভিশাপ লেগে থাকে। – রেদোয়ান মাসুদ
১২। নিম্ন মধ্যবিত্ত বা মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসা মেয়েগুলো তাদের সব রকম কনজারভেটিভ ধারনা বুকে পুষে রেখে এমন ভাবভঙ্গী করে যেন পৃথিবীর সব ছেলেই তাদের দিকে হামলে পড়ছে। -সমরেশ মজুমদার
১৩। মেয়েরা প্রথমবার যার প্রেমে পড়ে তাকে ঘৃনা করলেও ভুলে যেতে পারে না। পরিষ্কার জল কাগজে পড়লে দেখবেন শুকিয়ে যাওয়ার পড়েও দাগ রেখে যায়। -সমরেশ মজুমদার

১৪। নারী সম্পর্কে আমি একটি বই লিখছি; কয়েকজন মহিলা আমাকে বললেন, অধ্যাপক হয়ে আমার এ-বিষয়ে বই লেখা ঠিক হচ্ছে না। আমি জানতে চাইলাম, কেনো ? তাঁরা বললেন, বিষয়টি অশ্লীল ! -হুমায়ূন আজাদ
১৫। বিশ্বের নারী নেতারা নারীদের প্রতিনিধি নয় ; তারা সবাই রুগ্ন পিতৃতন্ত্রের প্রিয় সেবা দাসী। -হুমায়ূন আজাদ।
১৬। ক্ষুধা ও সৌন্দর্যবোধের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। যে-সব দেশে অধিকাংশ মানুষ অনাহারী, সেখানে মাংসল হওয়া রূপসীর লক্ষণ; যে-সব দেশে প্রচুর খাদ্য আছে, সেখানে মেদহীন হওয়া রূপসীর লক্ষণ। এজন্যেই হিন্দি আর বাঙলা ফিল্মের নায়িকাদের দেহ থেকে মাংস চর্বি উপচে পড়ে। ক্ষুধার্ত দর্শকেরা সিনামা দেখে না, মাংস ও চর্বি দেখে ক্ষুধা নিবৃত্ত করে। -হুমায়ূন আজাদ।
১৭। তুমি যদি তোমার স্ত্রীর সকল চাহিদা মেটাতে যাও তাহলে তোমার অধঃপতন অতি সন্নিকটে। -রেদোয়ান মাসুদ
১৮। শাড়ি পরে শুধু শুয়ে থাকা যায়; এজন্যে বাঙালি নারীদের হাঁটা হচ্ছে চলমান শোয়া। -হুমায়ূন আজাদ
১৯। ছেলেটি তার বিছানা গুছিয়ে না রাখলে মা খুশি হয়, দেখতে পায় একটি পুরুষের জন্ম হচ্ছে; কিন্তু মেয়েটি বিছানা না গোছালে একটি নারীর মৃত্যু দেখে মা আতংকিত হয়ে পড়ে -হুমায়ূন আজাদ
২০। গল্প উপন্যাস হল অল্প বয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র। -হুমায়ূন আহমেদ।
২১। কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মত। -হুমায়ূন আহমেদ।
২২। তরুণী মেয়েদের হঠাৎ আসা আবেগ হঠাৎ চলে যায়। আবেগকে বাতাস না দিলেই হলো। আবেগ বায়বীয় ব্যাপার, বাতাস পেলেই তা বাড়ে, অন্য কিছুতে বাড়ে না। -হুমায়ূন আহমেদ।
২৩। মা হলো স্নেহের ভান্ডার যা কখনও নিঃশেষ হয় না। -রেদোয়ান মাসুদ

২৪। যে নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় সুন্দর দেখায় সেই প্রকৃত রূপবত। -হুমায়ূন আহমেদ।
২৫। ভদ্র ছেলেদের জন্য মেয়েদের মনে কখনও প্রেম জাগে না। যা জাগে সেটা হল সহানুভূতি। -হুমায়ূন আহমেদ।
২৬। প্রতিটা মেয়ে হয়ত তার স্বামীর কাছে রানী হয়ে থাকতে পারে না। কিন্তু প্রতিটা মেয়েই তার বাবার কাছে রাজকন্যা হয়ে থাকে। -হুমায়ূন আহমেদ ।
২৭। নারীর বয়স তার দেহে, পুরুষের বয়স তার মনে। -প্রবাদ।
২৮। পৃতিবীতে যত হিংস্র প্রানী আছে তার মধ্যে মেয়েরা অন্যতম। -মেনানডির।
২৯। মেয়েদের চোঁখে দুই রকমের অশ্রু থাকে, একটি দুঃখের অপরটি ছলনার। -পিথাগোরাস
৩০। মেয়েটাকে বিয়ে করে ফেললেই তো পার -ফ্রিতেই যদি গাভীর দুধ মেলে তাহলে কোন মূর্খ টাকা খরচা করে ঘরে গাই পোষে?” মনের মত মন। -সমরেশ মজুমদার
৩১। একজন মেয়ে যাকে মন দিতে পারে, তাকে শরীরটা দেওয়া কিছুই নয়। এই শরীরে আছেটা কি?অথচ আশ্চর্য ! নিরানব্বই ভাগ পুরুষের কাছে এবং সমাজ যারা গড়েছেন তাদের কাছে এই শরীরটাই দামি । মনের দাম নেই কানাকড়িও! -বুদ্ধদেবগুহ
৩২। চোখের সামনে আমার মেয়ে বড় হচ্ছে ।কিন্তু সামাজিক নিয়মের বেড়াজালে আমার হাত-পা বাঁধা। -হুমায়ূন আজাদ
৩৩। কম বয়েসী মেয়ে হল রসগোল্লার মত যেখানে রাখবে সেখানেই পিঁপড়ে ধরবে! -শংকর
৩৪। পৃথিবীতে বা সমুদ্রে যত হিংস্র প্রাণী আছে সবচেয়ে বৃহত্তম প্রাণী হল মেয়েরা! – মেনানডার
৩৫। পুরুষেরা মেয়েদের খেলার সামগ্রী আর মেয়েরা শয়তানের খেলার সামগ্রী! মেয়েরা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বৈ কিছু নয়! -নেপোলিয়ান
৩৬। বিড়াল, পাখিরা এবং মেয়েরা এই ধরণের প্রাণী যারা নিজেদের প্রসাধনের উপর সর্বাধিক সময় নষ্ট করে! -চার্লস নড়ায়ার
৩৭। মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচেয়ে কম! -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৮। প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের
হিংসা করে! -সিগময়েড ফ্রয়েড
৩৯। কোলে থাকিলেও নারী রেখো সাবধানে শাস্ত্র, নৃপ, নারী কভু বশ নাহি মানে ।  -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪০। মেয়েরা ব্যাক্তিগত চাহিদার কাছে কখনো পরাজিত হয় না। -হুমায়ূন আহমেদ
নারীর বাণী ঃ
৪১। পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ শহীদের নাম মা। – হুমায়ূন আজাদ
৪২। মেয়েদের চরিত্রের মাধুর্য পাওয়া যায় কুমারী অবস্থায়। -প্রবোধকুমার সান্যাল
৪৩। মিষ্টি দেখতে সন্দর ও খেতে মধুর হলেও পেটের জন্য যেমন অসস্থিকর, ঠিক তেমনিভাবে সুন্দরী মেয়েদের দেখতে সুন্দর ও কথা বলতে মধুর হলেও সংসারের জন্য বিরক্তিকর। -রেদোয়ান মাসুদ
৪৪। মেয়েরা গোছানো মানুষ পছন্দ করে না। মেয়েরা পছন্দ করে অগোছালো মানুষ। -হুমায়ূন আহমেদ।
৪৫। গত দু’শো বছরে গবাদিপশুর অবস্থার যতোটা উন্নতি ঘটেছে নারীর অবস্থার ততোটা উন্নতি ঘটেনি। -হুমায়ূন আজাদ
৪৬। এরশাদের প্রধান অপরাধ পরিবেশদূষণ; অন্যান্য সরকারগুলো পুরুষদের দূষিত করেছে, এরশাদ দূষিত করেছে নারীদেরও। -হুমায়ূন আজাদ
৪৭। মহিলাদের ঘ্রাণশক্তি খুবই প্রবল। আমার এক বন্ধুপত্নী স্বামীর সাথে টেলিফোনে আলাপের সময়ও তার স্বামীর মুখে হুইস্কির ঘ্রাণ পান।-হুমায়ূন আজাদ
৪৮। যে সমাজে শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ের সংখ্যা বেশি, সেই সমাজে বিচ্ছেদের সংখ্যাটা বেশি, বিয়ের সংখ্যাটা কম।-তসলিমা নাসরিন
৪৯। পুরুষ শেষ অবধি চায় না মেয়ের মধ্যে পুরুষের অনুকরণ, যেমন মেয়ে চায় না মেয়েলি পুরুষ। -প্রবোধকুমার সান্যাল
৫০। পৃথিবীজুড়ে প্রতিটি নরনারী এখন মনে করে তাদের জীবন ব্যর্থ; কেননা তারা অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারেনি। -হুমায়ূন আজাদ
৫১। একজন বিবাহিত মেয়ে কোনদিনই কুমারী জীবনে ফিরে যেতে পারে না। কিন্তু কাছাকাছি হয়তো যাওয়া যায়। চেষ্টা করলেই যাওয়া যায়। -হুমায়ূন আহমেদ
৫২। শুধু পরনারীর সঙ্গ নিয়ে সারা জীবন কাটানো যায় না। -যাযাবর
৫৩। একজন পুরুষ সর্বদা অর্থ উপার্জনের ধান্ধায় থাকে আর একজন মহিলা তার দেহগঠন নিয়ে ব্যস্ত থাকে। -বাটলার
৫৪। সব বড় মানুষেরাই তাঁদের সাফল্যের জন্য কোন অসাধারণ নারীর সহযোগিতা এবং উৎসাহের ঋণের কথা বলেছেন। -ও হেনরি
৫৫। সবচেয়ে নির্বোধ নারীও একজন বুদ্ধিমান পুরুষকে সামলাতে পারে কিন্তু নির্বোধকে সামলাতে প্রয়োজন বুদ্ধিমতী নারী। -রুডইয়ার্ড কিপলিং
৫৬। কোন কালে একা হয়নি ক’ জয়ী পুরুষের তরবারি,
প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে বিজয়-লক্ষ্মী নারী।
-কাজী নজরুল ইসলাম
৫৭। বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।
বিশ্বে যা-কিছু এল পাপ-তাপ বেদনা অশ্রুবারি
অর্ধেক তার আনিয়াছে নর, অর্ধেক তার নারী।
-কাজী নজরুল ইসলাম
৫৮। স্ত্রী হচ্ছে তরুণের কর্ত্রী, মধ্যবয়সী পুরুষের সঙ্গিনী আর বৃদ্ধের সেবিকা। -ফ্রান্সিস বেকন
৫৯। তোমরা আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের শিক্ষিত জাতি দেবো। -নেপোলিয়ন বোনাপার্ট
৬০। নারী হচ্ছে টি-ব্যাগের মত। গরম পানিতে দেয়ার আগে তুমি বুঝতে পারবে না সে কতটা শক্তিশালী। -এলিয়ানর রুজভেল্ট

নারী নিয়ে স্ট্যাটাস
৬১। বিবাহ হচ্ছে নারীর জন্য খুব সাধারণ একটি জীবিকা। সম্ভবত এক্ষেত্রে অনিচ্ছা সত্ত্বেও শারীরিক সম্পর্কের পরিমাণ পতিতাবৃত্তির চেয়ে বেশি। -বারট্রান্ড রাসেল
৬২। আজকের সভ্যতায় পুরুষকে মাপা হয় ব্যাংকের ফিগার দিয়ে, আর নারীদের মাপা হয় দেহের ফিগার দিয়ে। -মণিশংকর মুখোপাধ্যায়
৬৩। বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে, আমরা তখনো বসে বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজি কোরান-হাদিস চষে। -কাজী নজরুল ইসলাম
৬৪। প্রতিটা মেয়েই তার ভালবাসার মানুষটিকে অন্যের কাছে বড় করে উপস্থাপন করে, এটা তাদের স্বভাব। সেই মানুষটির কোন খারাপ দিক চোখে পড়লেও সহজে বিশ্বাস করতে চায় না, এটা তাদের আস্থা। আর কিছু মেয়ে আছে যাদের বারবার দূরে ঠেলে দিলেও ছেড়ে যেতে চায় না, এটাই হচ্ছে ভালবাসা। -রেদোয়ান মাসুদ
৬৫। পুরুষের সাথে নারীর অংশগ্রহণ ছাড়া কোন সংগ্রামই সফল হতে পারে না। -মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ৬৬। নারীর মন পুরুষের চেয়ে পরিষ্কার, কারণ সেটি ঘন ঘন বদলায়। -অলিভার হার্ফোর্ড
৬৭। মহিলাদের ঘ্রাণশক্তি খুবই প্রবল। আমার এক বন্ধুপত্নী স্বামীর সাথে টেলিফোনে আলাপের সময়ও তার স্বামীর মুখে হুইস্কির ঘ্রাণ পান। – হুমায়ূন আজাদ
৬৮। আঁখি মুঞ্জিয়া দেখ রূপ রে,আঁখি মুঞ্জিয়া দেখ রূপ রে আরে দিলের চক্ষে চাহিয়া দেখ বন্ধুয়ার স্বরূপ রে – হাসন রাজা
৬৯। যে সমাজে শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ের সংখ্যা বেশি, সেই সমাজে বিচ্ছেদের সংখ্যাটা বেশি, বিয়ের সংখ্যাটা কম। – তসলিমা নাসরিন
৭০। গিন্নির চেয়ে শালী ভালো – কাজী নজরুল ইসলাম
৭১। যে গর্ভ তোমাকে ধারন করেছে সে গর্ভধারিণী মায়ের প্রতি কর্তব্য কর ও শ্রদ্ধা নিবেদন কর। – আল কুরআন
৭২। ছেলেদের জন্য পৃথিবীতে সব চাইতে মূল্যবান হল মেয়েদের হাসি। – হুমায়ূন আহমেদ
৭৩। পুরুষের বুদ্ধি খড়গের মতো; শান বেশি না দিলেও কেবল ভারেই অনেক কাজ করতে পারে। মেয়েদের বুদ্ধি কলম-কাটা ছুরির মতো; যতই ধার দাওনা কেনো, তাতে বৃহৎ কাজ চলে না। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৭৪। মেয়েদের চেয়ে বোকা জাতি বোধহয় পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি আর নেই, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় তারা অযোগ্য ও অপদার্থ ছেলেদের জন্য নিজদেরকে উজাড় করে দেয়, আবার যোগ্য ও ভাল ছেলেদের কে দূরে ঠেলে দেয়। তাই দুই দিক থেকেই তারা বোকামির পরিচয় দেয়। -রেদোয়ান মাসুদ
৭৫। স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর। – আল হাদিস
৭৬। মেয়েমানুষের এরকম হয়, ওরকম হয়, সব রকম হয়, শুধু মনের মত হয় না।- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৭৭। নিজেদের অধিকারের ব্যপারে সামান্য সচেতন হলে মেয়েরা নিশ্চয়ই বুঝতো যে জগতে যত নির্যাতন আছে মেয়েদের বিরূদ্ধে সবচেয়ে বড় নির্যাতন হল , মেয়েদেরকে সুন্দরী হওয়ার জন্য লেলিয়ে দেওয়া। – তসলিমা নাসরিন
৭৮। পুরুষ শেষ অবধি চায় না মেয়ের মধ্যে পুরুষের অনুকরণ যেমন মেয়ে চায় না মেয়েলি পুরুষ। – প্রবোধকুমার সাণ্যাল
৭৯। শুধু পরনারীর সঙ্গ নিয়ে সারা জীবন কাটানো যায় না। – যাযাবর
৮০। একজন পুরুষ সর্বদা অর্থ উপার্জনের ধান্ধায় থাকে আর একজন মহিলা তার দেহগঠন নিয়ে ব্যস্ত থাকে।– বাটলার
৮১। সাধারণত স্ত্রীজাতি কাঁচা আম, ঝাল লঙ্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে। যে দুর্ভাগ্য পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হইতে বঞ্চিত সে – যে কুশ্রী অথবা নির্ধন তাহা নহে; সে নিতান্ত নিরীহ। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮২। নারীর হৃদয় হলো এমন একটা জায়গা যেখানে গেলে সকল পুরুষই নিজেকে হারিয়ে ফেলে। -রেদোয়ান মাসুদ
৮৩। মেয়েরা এমনিতেই সন্দেহ বাতিকগ্রস্ত হয়। পেটে সন্তান থাকা অবস্থায় সন্দেহ রোগ অনেকগুনে বেড়ে যায়। – হুমায়ূন আহমেদ
৮৪। রূপবতীদের সব অভদ্রতা ক্ষমা করা যায়। এরা অভদ্র হবে এটাই স্বাভাবিক। এরা ভদ্র হলে অস্বস্তি লাগে। – হুমায়ূন আহমেদ
৮৫। দরিদ্র পুরুষদের প্রতি মেয়েদের একপ্রকার মায়া জন্মে যায়, আর এই মায়া থেকে জন্মায় ভালোবাসা – হুমায়ূন আহমেদ
৮৬। বধু তোমার গরবে গরবিনী নাম রুপসী তোমার রুপে হেন মনে হয় ও দুটি চরণ সদা নিয়ে রাখি বুকে। – জ্ঞানদাস
৮৭। যখন রাত আসে তখন ঘুম আসে যখন ঘুম আসে তখন স্বপ্ন আসে যখন স্বপ্ন আসে তখন তুমি আসো – যখন তুমি আসো তখন ঘুমও আসে না, স্বপ্নও আসে না।- নিমাই ভট্টাচার্য
৮৮। একজন মেয়ে একজন পুরুষকে বিয়ে করে পুরুষটির চরিত্রের জন্য, তারপর সারা জীবন চেষ্টা করে সেই চরিত্রটি বদলাবার। – প্রবাদ
৮৯। পৃথিবীর ইতিহাসে, কোনও অন্ধকার সমাজে যখনই কোনও নারী পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে উঠেছে, নিজের স্বাধীনতার কথা বলেছে, ভাঙতে চেয়েছে পরাধীনতার শেকল, তাকেই গালি দেওয়া হয়েছে পতিতা বলে। – তসলিমা নাসরিন
৯০। প্রেম হল এমন এক জিনিস যার জন্য মানুষ ধর্ম পর্যন্ত ত্যাগ করতে পারে, আর নারী হলো এমন এক জাতি যার জন্য পুরুষ বাবা মাকেও ত্যাগ করতে পারে। -রেদোয়ান মাসুদ

৯১। নারীর হৃদয় সাপের, বুদ্ধি গাধার, রূপটা দেবীর, চোখটা ধাঁধার। – প্রবাদ
৯২। চরিত্রহীনা নারী চরিত্রহীন পুরুষের জন্য, আর চরিত্রহীন পুরুষ চরিত্রহীনা নারীর জন্য। সৎ চরিত্রবতী নারী সৎ চরিত্রবান পুরুষের জন্য, আর সৎ চরিত্রবান পুরুষ সৎ চরিত্রবতী নারীর জন্য। – আল কুরআন
৯৩। রমনী এক রকম অনাবশ্যক ইচ্ছা বিবর্ণ ঝাঁঝাঁলো সম্প্রতি নারী শুধু কাচের ছায়া, অপ্রতিবিম্ব কাচ, শুধুমাত্র কাচ। – রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৯৪। ব্যবহার করা কপালের টিপটার আঠা নষ্ট হলেও মেয়েরা সেটা যত্ন করে রেখে দেয়।একজোড়া কানের দুলের একটা হারিয়ে গেলেও অন্যটা ফেলে না। পুরাতন শাড়িটা, ভাঙা চুড়িটা, নষ্ট হয়ে যাওয়া মোবাইল টা কাজে লাগবেনা জেনেও তুলে রাখে,সবকিছুর কারণ হল মায়া। মেয়েরা মায়ার টানে ফেলনা জিনিসও ফেলে না – হুমায়ূন আহমেদ
৯৫। অসংখ্য কষ্ট, যন্ত্রণা পেয়েও মেয়েরা মায়ারটানে একটা ভালোবাসা, একটা সম্পর্ক, একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। এই জন্য মেয়েরা মায়াবতী আর মায়াবতীর কোনো পুরুষবাচক শব্দ নেই – হুমায়ূন আহমেদ
৯৬। নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯৭। মেয়েরা গোছানো মানুষ পছন্দ করে না। মেয়েরা পছন্দ করে অগোছালো মানুষ। -হুমায়ূন আহমেদ।
৯৮। মেয়েদের স্বভাবই হচ্ছে হালকা জিনিস নিয়ে মাতামাতি করা।- হুমায়ূন আহমেদ
৯৯। নারীরা আসলে ভালোবাসার জিনিস, বোঝার জিনিস নয়। -অস্কার ওয়াইল্ড
১০০। ও যৌবন ঘুমেরই স্বপন সাধন বিনে নারীর সনে হারাইলাম মূলধন। -হাসন রাজা
১০১। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের চুইংগামের মতো চাবাতে ইচ্ছে করে। – হুমায়ুন আজাদ
১০১। নারী সহজেই দেহকে অনাবৃত করতে পারে, কিন্তু হৃদয়ের আবরণ খসাতে সবসময়ই ব্যর্থ ।  -ম্যুর
১০২। মেয়েরা গণেশের মত, মা দূর্গার চারপাশে পাক দিয়ে যে জগত দেখে তাতেই তৃপ্তি আর পুরুষরা কার্তিকের মত সারা পৃথিবী ঘুরে আসে অথচ কি দেখে তা তারাই জানে না। -সমরেশ মজুমদার।
১০৩। অধিকাংশ রূপসীর হাসির শোভা মাংসপেশির কৃতিত্ব, হৃদয়ের কৃতিত্ব নয় -হুমায়ূন আজাদ।\
১০৪। একটি একা মেয়ে ইচ্ছে করলেই বাজার যেতে পারে, ডাক্তার এর সঙ্গে দেখা করে ওষুধ আনতে পারে। কিন্তু এসব করণীয় কাজ কেউ আন্তরিকতার সাথে করে দিলে একধরনের আরাম হয় । মনের আরাম। – সমরেশ মজুমদার
১০৫। পৃথিবীর সবচেয়ে অজ্ঞ ব্যক্তি সে-ই যে বলে সে নারীকে জেনেছে। -রেদোয়ান মাসুদ

href=”http://kobita.banglakosh.com/archives/category/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE” target=”_blank” rel=”noopener”>নারী নিয়ে কবিতা

বাণী সমগ্র, উক্তি সমগ্র

বাণী সমগ্রঃ বাণী চিরন্তন বা উক্তি মানুষকে উজ্জীবিত হতে সাহায্য করে। তাই আমাদের উচিত বেশি বেশি উক্তি বা বাণী পড়া। বর্তমান সময়ে মানুষের মাঝে যে ঘুন ধরেছে তা তাড়াতে প্রয়োজন সুশিক্ষা। উক্তি বা বাণী পারে সেই শিক্ষা দিতে। বাণী সমগ্র, উক্তি সমগ্রঃ

• যে নদীর গভীরতা বেশি, তার বয়ে যাওয়ার শব্দ কম। -জন লিভগেট

• আমি ব্যর্থতা কে মেনে নিতে পারি কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা। —মাইকেল জর্ডান

• স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ, ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে; স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরনের প্রত্যাশা, মানুষকে ঘুমাতে দেয় না। -এ পি জে আব্দুল কালাম

• ক্ষমতা হলো সূর্যের আলোর মতো, তাতে কেউ আলোকিত হয় আবার কেউ পুড়ে শেষ হয়ে যায়। -রেদোয়ান মাসুদ

• যারা কাপুরুষ তারাই ভাগ্যের দিকে চেয়ে থাকে, পুরুষ চায় নিজের শক্তির দিকে। তোমার বাহু, তোমার মাথা তোমাকে টেনে তুলবে, তোমার কপাল নয়। ডঃ লুৎফর রহমান।

• অর্থ মানুষকে পিশাচ করে তুলে, আবার অর্থই মানুষকে মহৎও করে তুলে – ক্যাম্বেল

• যে যাই বলুক, তুমি তোমার নিজের পথে চল। – দান্তে

•অপমান হলো একটি তীর, যতই ভুলতে চাইবেন ততই হৃদয়ের গভীরে বিদ্ধ হবে। – রেদোয়ান মাসুদ

• কর্মদক্ষতাই মানুষের সবচেয়ে বড় বন্ধু – দাওয়ানী

• সব সমস্যার প্রতিকার হচ্ছে ধৈর্য্য চেষ্টা – প্লুটাস

• টাকা পয়সাহীন মানুষ তীরহীণ ধনুকের মত – টমাস ফুলার

• পরের উপকার করা ভাল কিন্তু নিজেকে পথে বসিয়ে নয় – এডওয়ার্ড ইয়ং

• মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র। -রেদোয়ান মাসুদ

• মাত্র দুটি পন্থায় সফল হওয়া যায়! একটি হচ্ছে সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা, ঠিক যা তুমি করতে চাও। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া। -মারিও কুওমো।

• ধার্মিকতা আর ধর্মান্ধতা এক জিনিস নয়। ধার্মিকতা মানুষকে আলোর পথে নিয়ে যায় আর ধর্মান্ধতা মানুষকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। এ দেশের মানুষকে আমি ধার্মিক বলব না কারণ এ দেশের বেশিরভাগ মানুষই ধর্মান্ধ। -রেদোয়ান মাসুদ

• যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে পারে না। —জন এন্ডারসন।

• সুন্দর পোষাক পরিহিত ব্যাক্তি মাত্রই ভদ্রলোক নয়। – জন রে

• যখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে যায় ঠিক তখনি সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের সন্ধান দেন। যখন তাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার অভ্যাস হয়ে যায়, ঠিক তখনি আবার একা হয়ে যেতে হয়। -জর্জ বার্নার্ড শ।

• আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না।-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

• আইন মাকড়শার জালের মত, ক্ষুদ্র কেউ পরলে আটকে যায় বড়োরা ছিড়ে বেড়িয়ে আসে – সলোন

• যেই দেশে সৃজনশীলদের চেয়ে চাকরদের দাম বেশি সেই দেশে শিক্ষা ব্যবস্থার অধঃপতন সুনিশ্চিত। -রেদোয়ান মাসুদ

• বিলাসিতা করার মধ্যেও সীমাব্ধতা থাকা উচিত – এলবাট হুবাট

• অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন।—ডেল কার্নেগি

• জীবনটাকে কখনই রসগোল্লা ভাববেন না, জীবনটা আসলে কাঁচা মরিচের মত। যত খাবেন ততই ঝাল। কিন্তু সব ধরনের ভিটামিন সমৃদ্ধ। তাই যত বেশি মানুষের সাথে চলবেন তত বেশিই আঘাত পাবেন। কিন্তু জীবনে বড় ধরণের শিক্ষা পাবেন, যা আপনাকে একসময় নিয়ে যাবে সাফল্যের চূড়ায়।-রেদোয়ান মাসুদ

• একজন সৎব্যাক্তি সকল পক্ষ কর্তৃক সম্মানিত হয়ে থাকেন – উইলিয়াম হ্যাজলিটি

• একটি মহৎ হৃদয় যার আছে, তিনি অতুলনীয় ঐশ্বর্যের অধিকারী – নিকোলাস রাড়

• চিন্তা কর বেশি, বল অল্প এবং লেখ তার চেয়েও কম।—জন রে।

• দুঃখ, ঘৃণা এবং ভয়কে হাসিমুখে বরণ করতে পারলে সংসারে শান্তি আসে – হাফিজ

• বিনাশ্রমে অর্জিত সম্পদ দুঃখজনক পরিণতি ডেকে আনে – মহিউদ্দিন

• অল্পতে যারা সন্তুষ্ট তাদের ধ্বংস নেই – মলিয়ের (বাণী সমগ্র)

• কেউ তোমাকে অনেক ভালোবাসবে, সহজেই অনেক আপন করে নিবে। আর তাতে তুমি আনন্দে ভেসে যেও না। এ আনন্দ তোমার জন্য নাও সইতে পারে। অপেক্ষা করো সময়ের জন্য। সময়ই বলে দিবে এ ভালবাসা তোমার জন্য দুঃখের না সুখের। -রেদোয়ান মাসুদ

• কোন কাজে যার নিজস্ব পরিকল্পনা নেই, তার সাফল্য অনিশ্চিত – অলিবার গোল্ডস্মিথ।

• ভীরুরা যখন নিরাপদ অবস্থানে থাকে তখনই অন্যকে শাসাতে সাহস পায় – গ্যাটে

• প্রকৃতি হচ্ছে প্রতিভাবানদের শিক্ষক – জে.জি হল্যান্ড

• তুমি কাউকে সহজেই বোকা বানিয়ে দিতে পারবে অথবা কারো সরলতার সুযোগ নিয়ে ঠকিয়ে দিতে পারবে। কিন্তু নিজের বিবেকের কাছে একবার প্রশ্ন করে দেখ নৈতিকতার দিক দিয়ে কি তুমি নিজেই হেরে গেলে না? -রেদোয়ান মাসুদ

• যে বিজ্ঞানকে অল্প জানবে সে নাস্তিক হবে, আর যে ভালো ভাবে বিজ্ঞানকে জানবে সে অবশ্যই ঈশ্বরে বিশ্বাসী হবে। —ফ্রান্সিস বেকন

• প্রকৃতি তার গোপন কথা একদিন বলবেই – এমিলি ডিকেন্স

• একজন সৎবন্ধু যার নাই তার জীবন দুঃসহ – ডেমোক্রিটাস
• প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে। -রেদোয়ান মাসুদ

• সময় তাদের জন্য অনেক্ষন অপেক্ষ করে যারা তার সদ্ব্যবহার করতে জানে- লিওনার্দো দা ভিন্চি

• আমাদের জীবন আমাদের ইচ্ছার উপর নয় আমাদের কর্মের উপড় দন্ডায়মান – ণিথা গোরাম

• জীবন যতক্ষন আছে, বিপদ ততক্ষন থাকবেই – ইমারসন।

• হ্যাঁ এবং না কথা দুটো সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে ছোট। কিন্তু এ কথা দুটো বলতেই সবচেয়ে বেশি ভাবতে হয়।—পীথাগোরাস

• সকলেই দণ্ডকে ভয় করে, জীবন সকলের প্রিয়। সুতরাং নিজের সাথে তুলনা করে কাকেও প্রহার করবে না কিংবা আঘাত করবে না। _গৌতম বুদ্ধ

• অর্থ যেখানে নাই ভালোবাসা সেখানে দুর্লভ। – স্যার টমাস ব্রাউন।
বাণী সমগ্র

শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান নিয়ে ৩০ টি উক্তি, বাণী

শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান নিয়ে উক্তি, বাণীঃ

১।বিদ্যা অর্জনের জন্যে যদি সুদূর চীন দেশেও যেতে হয়, তবে সেখানে যাও। -আল –হাদিস

২।বিদ্যার মত চক্ষু আর নেই, সত্যের চেয়ে বড় তপ্যসা আর নেই। -আল –হাদিস

৩।যে ব্যাক্তি বিদ্যা অর্জনের জন্য বের হয়, সে ফিরে না আসা পর্যন্ত আল্লাহ্‌র পথে থাকে । -আল –হাদিস

৪।যে বিদ্যা অর্জন করে সে খোদার ইবাদত করছে । -আল –হাদিস

৫।সেই অমর , যে জ্ঞানের জন্য জীবনপণ করে। _আল –হাদিস

৬। যে শিক্ষা গ্রহন করে , তার মৃত্যু নেই। _আল –হাদিস

৭।মূর্খের উপাসনা অপেক্ষা জ্ঞানীর নিদ্রা শ্রেয়। _আল –হাদিস

৮।দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অর্জন কর । _আল –হাদিস

৯।জ্ঞানসাধকের দোয়াতের কালি শহীদের রক্তের চাইতেও প্রবিত্র । __আল –হাদিস

১০।জ্ঞান মুসলমানদের হারানো ধন , যেখানে যে তা পাবে, সে তার পাওনাদার । _আল –হাদিস

১১।বিজ্ঞ ব্যাক্তির কথা শোনা এবং অন্যের কাছে বিজ্ঞানের কথা পৌছে দেওয়া, ধর্মীয় কাজের অনুশীলন থেকেও ভালো ।__আল –হাদিস

১২।বিনয় হচ্ছে জ্ঞানের ফল ।__হযরত আলী(রাঃ)

১৩।জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও নারীর অবশ্যকর্তব্য ।__আল –হাদিস

১৪।যে মানুষ কুশিক্ষা পেয়েছে, সে মানুষ নিকৃষ্ট ; আর যে-মানুষ সুশিক্ষা পেয়েছে, সে-মানুষই শ্রেষ্ঠ ।__আল –হাদিস

১৫।যে নিজেকে চিনতে পেরেছে , সে আল্লাহতাআলাকে চিনতে পেরেছে ।__আল –হাদিস

১৬।ধনদৌলতকে মানুষের পাহারা দিতে হয়, কিন্তু জ্ঞান নিজেই মানুষকে হেফাজত করে এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে ।__আল –হাদিস

১৭।ধনদৌলত খরচ করলে কমে যায়, কিন্তু জ্ঞান বিতরন করলে উত্তরোত্তর বাড়তেই থাকে ।__হযরত আলী(রাঃ)

১৮।বুদ্ধিমান লোক নিজে নত হয়ে বড় হয়, আর নির্বোধ ব্যক্তি নিজেকে বড় বলে অপদস্থ হয় ।__হযরত আলী(রাঃ)

১৯।সাধনা যদি নিষ্ঠাপূর্ণ হয়, তবে সম্পূর্ন না হোক, আংশিক সাফল্য সে অবশ্যই লাভ করবে ।__হযরত আলী(রাঃ)

২০।অজ্ঞদের মরার আগেই মৃত অবস্থায় কালযাপন করতে হয় এবং সমাধিস্থ হবার পূর্বেই তাদের শরীর কবরের আধারে সমাহিত; কেননা, তাদের অন্তর মৃত আর মৃতের স্থান কবর ।__হযরত আলী(রাঃ)

২১।বুদ্ধিমানেরা কোনকিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে । নির্বোধেরা প্রথমে মন্তব্য করে পরে চিন্তা করে ।__হযরত আলী(রাঃ)

২২।যার বুদ্ধি নেই, তার থেকে কৃতজ্ঞতার আশা করো না।__হযরত আলী(রাঃ)

২৩।কারও কিছু জিজ্ঞাসার জানা না থাকল আমি জানি না এ কথা বলতে লজ্জাবোধ করো না ।__হযরত আলী(রাঃ)

২৪।ধনের মালিকরা প্রায় বখিল হয় । তারা মানুষ কে পর করে দেয় ।কিন্তু জ্ঞানীরা মানুষকে মহব্বত করেন ।__ হযরত আলী(রাঃ)

২৫।জ্ঞানী ব্যক্তি সর্বদা চিন্তান্বিত থাকে ।জ্ঞানের অর্ধাংশ ধৈর্য আর অর্ধাংশ ঔদার্য ।__ হযরত আলী(রাঃ)

২৬।সাধক হবার আগে বিদ্যাশিক্ষা করো ।__ হযরত ওমর ফারুক (রাঃ)

২৭।আহাম্মকের কথাই প্রতিবাদ করো না ; শেষে তুমিই আহাম্মক সেজে যাবে ।__হযরত সোলায়মান (আঃ)

২৮।গায়ের জোরে সব হতে পারে, কিন্তু গায়ের জোরে গুরু হওয়া যায় না।__রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর

২৯।জ্ঞানেরে উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি শুধুমাত্র চর্চার মাধ্যমেই ঘতে।__টমাস ফুলার

৩০।যে কোন শিক্ষাই চর্চা ব্যতীত বলিষ্ঠ হয় না।__ ল্যাগল্যান্ড

আল কোরআন এর গুরুত্বপূর্ণ বাণী (পর্ব-২)

২১।নিশ্চয় আল্লাহ তওবাকারীদের ভালোবাসেন।
২২।তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রাথর্না কর।
২৩। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে,তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।
২৪।যদি তোমরা ঈমানদার হয়ে থাক,তবে আল্লাহর উপর ভরসা কর।
২৫।আমি(আল্লাহ)কাউকে তার সাধ্যাতীত ভার অর্পণ করি না।
২৬।আত্নীয় প্রতিবেশী এবং অন্যান্য প্রতিবেশীর প্রতি সৎ হও।
২৭।যারা প্রতারণা করে তাদের অভিশাপ ।সবরকম নিন্দুক এবং কুৎসা ও গুজব রটনাকারীদের প্রতি ধিক্কার ।
২৮।যারা তাকওয়া ; ও পরোপকার করে , আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন । অর্থাৎ আল্লাহ তাদের সাহায্য করেন।
২৯।তোমরা ধৈর্য ধারন কর এবং ধৈর্য ধারনে পরস্পরের সাথে প্রতিযোগিতা কর।
৩০।নিশ্চয় আল্লাহতায়ালা কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না- যে পর্যন্ত তাহারা নিজেই নিজেদের অবস্থার পরিবর্তন না করে।

৩১।আর যখন তোমরা মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা করবে, তখন ন্যায়পরায়ণতার সাথে বিচার করবে।
৩২।যে বিপদে ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহ তাকে উত্তমরূপে পুরস্কার প্রদান করেন।
৩৩।অবৈধ যৌন সংযোগের নিকটবর্তী হইয়ো না, এ অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচারণ।
৩৪।আর যেনার নিকেটও ঘেঁষিও না, নিশ্চয় উহা বড়ই নির্লজ্জতার কথা এবং নিকৃস্ত পন্থা।
৩৫।যদি অপরে সন্ধি করিতে চায়, তোমরাও সন্ধি করিতে অগ্রসর হও।
৩৬।আল্লহ অবশ্যই ন্যায়পরায়ণতা ও আত্নীয় স্বজনকে দানের নির্দেশ দেন।
৩৭।যে ব্যক্তি স্বীয় আত্মাকে কুপ্রবৃত্তি হইতে বিরত রাখিয়াছে, নিশ্চয়ই বেহেশতই তাহার শান্তিনিকেতন।
৩৮।আমি(আল্লাহ)কোরআন অবতীর্ণ করিয়াছি এবং আমি উহার রক্ষক।
৩৯।এই কোরআন শরীফ তো দুনিয়াবাসীদের জন্য কেবল উপদেশ বাণী।
৪০।গায়েবী বিষয়ের জ্ঞাতা একমাত্র তিনিই । তিনি তাহার গায়েবী বিষয় সম্বন্ধে কাহাকেও অবহিত করেন না।

আল কোরআন এর গুরুত্বপূর্ণ বাণী (পর্ব-১)

১।আল্লাহ অত্যাচারীদের পছন্দ করেন না।
২।আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা হল সবচেয় বড় অত্যাচার ।
৩।নিশ্চয়ই আল্লাহ সবুরকারীদের সাথে আছেন।
৪।নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মীদের সাথে আছেন।
৫।আল্লাহপাক মুমিনদের প্রতি অতি মেহেরবান।
৬।আত্নীয় স্বজনকে তার প্রাপ্য দেবে।
৭।শয়তান তোমাদেরকে অভাবের ভয় দেখাবে এবং অসদুপায়ে উপার্জনের পরার্মশ দিবে।
৮।নিশ্চয়ই আল্লাহ সুবিচারকদের ভালবাসেন।
৯।নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা ছবরদারের সঙ্গে আছেন।
১০।নিশ্চয়ই নিজের মনের বিরুদ্ধে জেহাদ করাই উত্তম জেহাদ।

১১। ক্ষমা করা উত্তম কাজ।
১২।সকালে সন্ধ্যায় তোমরা প্রভুর নাম স্মরণ কর।
১৩।জীব মাত্রেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করিবে।
১৪।ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না।
১৫। মাতা-পিতা,আত্নীয়-স্বজন,পিতৃহীন ও দরিদ্রদের প্রতি সদ্ব্যবহার করবে।
১৬।প্রত্যেকে নিজ নিজ কর্মের জন্য দায়ী,একের পাপের বোঝা অন্যে বহন করবে না।
১৭।তোমরা আল্লাহর মহিমা কীর্তন করবে ও কৃতঙ্গতা প্রকাশ করবে।
১৮।কাহারও প্রতি দোষারোপ করিও না, যদি তুমি তাহার দোষের নিশ্চিত প্রমাণ না পাও।
১৯।তারা যেন অল্প হাসে এবং কৃতকর্মের প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ অধিক কাঁদে।
২০।যে দানের পর মনে কষ্ট দেওয়া হয় তার চেয়ে সদয় বচন ও মার্জনাই শ্রেয়।

স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি, বউ নিয়ে ২৫ টি মজার বাণী

স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি , স্ত্রী নিয়ে বাণী, বউ নিয়ে উক্তি, বউয়ের বাণীঃ

১। স্ত্রীর সাথে হাসি ঠাট্টা মজা করা স্বামীর কর্তব্য।
— হযরত মোহাম্মদ (সঃ)!!!!
২। যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশংকা থাকে কম।
— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৩। তুমি যদি তোমার স্ত্রীর সকল চাহিদা মেটাতে যাও তাহলে তোমার অধঃপতন অতি সন্নিকটে।
-রেদোয়ান মাসুদ
৪। স্ত্রীদের যথেষ্ট পরিমাণে সময় দিন, নাহলে যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্বাস করুন। সংসার আর যুদ্ধক্ষেত্র মনে হবে না।
— সুনীল গঙ্গপাধ্যায়।
৫। সেই কাপুরুষ যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।
— কাজী নজরুল ইসলাম।
৬। প্রতিদিন একবার স্ত্রীকে ” আমি তোমাকে ভালোবাসি ” বললে মাথার সব দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যায়।
— সত্যজিৎ রায়।
৭। স্ত্রীকে সপ্তাহে একদিন ফুচকা খাওয়াতে এবং মাসে একদিন ঘুরতে নিয়ে গেলে স্বামীর শরীর সাস্থ ভালো থাকে।
— সমরেশ মজুমদার।
৮। একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়ে থাকার চেয়ে একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারির প্রিয়জন হওয়া অনেক সম্মানের, গৌরবের।
-রেদোয়ান মাসুদ
৯। মন ভালো রাখতে বৌকে ফেসবুক, ফোনবুক, নোটবুক সহ সব ধরণের একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন।
— মার্ক জুকারবার্গ।
১০। মেয়েদের মনে ভালোবাসা এবং অভিমান দুটোই থাকে বেশি। তাই অভিমানটাকে ভালোবাসার চেয়ে বড় করে দেখা যাবে না। তাই স্বামীদের উচিৎ স্ত্রীর সব অভিমান ভালোবেসে ভাঙানো!
— ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

১১। একটা শিশুকে দুনিয়ার মুখ দেখাতে মা যে কষ্ট সহ্য করে তা বাবা সারাজীবন ভালোবেসেও শোধ করতে পারে না। তাই প্রত্যেকটা স্বামীর উচিৎ তাঁর সন্তানের আম্মুকে কোনোরকম কষ্ট না দেয়া।
— জীবনানন্দ দাশ।
১২। যুদ্ধে বিজয়ী হলেই বিপ্লবী হওয়া যায় না৷ প্রকৃত বিপ্লবী তো সেই যে স্ত্রীর মনের একমাত্র বীরপুরুষ।
— চে গুয়েভারা।
১৩। স্বামীর ওপর স্ত্রীর অধিকার এই যে, স্বামী তার খাবার, পোশাক পরিচ্ছদ, বাসস্থান এবং আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র সরবরাহ করবে।
– আল কুরআন
১৪। কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে।
– আল হাদিস
১৫। স্ত্রীদের যা কিছু পাওনা রয়েছে তা উত্তম আচরণের মাধ্যমে পৌঁছে দাও। আর তাদের উপর পুরুষদের একটি উঁচু মর্যাদা রয়েছে।
– আল কুরআন
১৬। এ কারণেই স্বামী-স্ত্রী উভয়ের এটা অবশ্য কর্তব্য যে, তারা সৌহার্দ্যপূর্ণ জীবন যাপন করবে এবং কোনো প্রকার মানসিক অসন্তুষ্টি ও দ্বিধা বাতিরেকেই তাদের যা কিছু আছে একে অন্যের জন্য অকাতরে ব্যয় করবে! আল্লাহ তাআলা বলেছেন, আর তোমরা তাদের (স্ত্রীদের) সাথে উত্তম ব্যবহার কর।
– আল কুরআন
১৭। যে স্ত্রী তার স্বামীকে সন্তুষ্ট রেখে মৃত্যুবরন করে,সে জান্নাতবাসিনী হবেন
– আল হাদিস
১৮। স্ত্রীলোকদিগের উপর যেমন কঠিন শাসন, পুরুষের উপর তেমন কিছু নেই। কথায় কিছু হয় না, ভ্রষ্ট পুরুষের কোন সামাজিক দণ্ড নেই। একজন স্ত্রী সতীত্ব সম্বন্ধে কোন দোষ করিলে সে আর মুখ দেখাইতে পারে না। হয়তো আত্মীয় স্বজন তাকে বিষ প্রদান করেন, আর একজন পুরুষ প্রকাশ্যে সেই সব কাজ করিয়া রোশনাই করিয়া জুড়ি হাকাইয়া রাত্রিশেষে পত্নীকে চরণরেণু স্পর্শ করাইয়া আসেন, পত্নী পুলকিত হয়েন।
– বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৯। স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর।
– আল হাদিস
২০। সাধারণত স্ত্রীজাতি কাঁচা আম, ঝাল লঙ্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে। যে দুর্ভাগ্য পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হইতে বঞ্চিত সে – যে কুশ্রী অথবা নির্ধন তাহা নহে; সে নিতান্ত নিরীহ।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২১। বৌয়েরা ঘরের লক্ষ্মী হয়। এদেরকে যত বেশি ভালোবাসা দেওয়া হয়, তত বেশি সংসারে শান্তি আসে।
— হুমায়ুন আহমেদ।
২২। অন্য নারীর সাথে পরকীয়া করার চেয়ে স্ত্রীকে একবেলা পেটানো ভালো। তবে পেটানোর পরে তিনগুণ বেশি ভালোবাসা আবশ্যক।
— জহির রায়হান।
২৩। বিয়ের পরে সেটা আর ভালোবাসা থাকে না, স্বামী স্ত্রী যেন দুটো যন্ত্র হয়ে যায়। যেখানে সবকিছু চলে নিয়ম মাফিক। ভালোবাসা হচ্ছে একটা অনিয়ম। যখন সেখানে নিয়মকানুন চলে আসে তখন আর ভালোবাসা থাকে না।
-রেদোয়ান মাসুদ
২৪। স্বামী স্ত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি করা হলো একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। কিন্তু আজীবনের জন্য স্বামী স্ত্রী হয়ে থাকার জন্য যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেটি হলো বন্ধন।
-রেদোয়ান মাসুদ
২৫। বউ হচ্ছে এমন সঙ্গী যাকে ইচ্ছে করলেই যে কোনো সময় ফেলে দেওয়া যায় না।
– সংগৃহীত